বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবায় যান্ত্রিক গোলযোগ নজিরবিহীন। রাজধানীতেই প্রতিদিন কোনো না কোনো এলাকায় ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হয়। এত ক্রুটিপূর্ণ সেবার সাথে যখন সরকারের পক্ষ থেকে যখন তখন ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হয়, তখন ইন্টারনেট নির্ভর মানুষরা পড়েন ব্যাপক ভোগান্তিতে। অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে, নিরাপত্তাজনিত কারণে, কখনো বা প্রতিপক্ষকে দমনে বার বার ইন্টারনেট বন্ধ করার ঘটনা ঘটেছে।

আমরা সেবসব ঘটনাগুলো এখানে জড়ো করেছি।

ইন্টারনেট সেবা বন্ধের ঘটনাগুলো

২১টি ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

২১ মার্চ ২০১০

অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার অভিযোগে একইসাথে ২১টি আইএসপি বন্ধ করে দেয়া হয়।

ভি-স্যাট ব্যবহারের ওপর বিধিনিষেধ

৩ জুন ২০১০

২০১০ সালের ৩ জুন ১ মাসের জন্য স্যাটেলাইটের মাধ্যমে যোগাযোগের ভূ-কেন্দ্র/  ভি-স্যাট ব্যবহারের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। পরে ২ জুলাই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয়।

৭৫ শতাংশ ব্যান্ডউইডথ কমানো হয়

১৮ মে ২০১৩

২০১৩ সালের ১৮ মে আচমকা ঘোষণা দিয়ে ইন্টারনেটের মোট ব্যান্ডউইডথের ৭৫ শতাংশ কমিয়ে দেয়া হয়। পরে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পরদিনই আবার নির্দেশনা প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।

সূত্র- প্রথম আলো

বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ইন্টারনেট বন্ধ

১৯ নভেম্বর ২০১৮

এদিন বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয় যে দলটির চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ের ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে সরকার। যদিও সরকারি কর্তৃপক্ষ তা অস্বীকার করেছে।

সূত্র – প্রথম আলো

মোবাইলে থ্রি-জি ও ফোর-জি বন্ধ

২৮ ডিসেম্বর ২০১৮

হঠাৎ বন্ধ করে দিয়ে আবার একই দিনে খুলে দেয়া হয়।