সাভারে সাংবাদিককে হত্যার হুমকি

ঢাকার সাভারে পরিবহনে চাঁদাবাজি ও মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করায় এক সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গুলি ও বোমা মেরে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে।

 

বুধবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আশুলিয়া থানায় জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে এ বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ওই সাংবাদিক।

জিডি সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি সাভারে বেপরোয়া পরিবহন চাঁদাবাজি ও মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে দুটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করেন সময় টেলিভিশনের সাংবাদিক মোজাফ্ফর হোসেন জয়। বুধবার বিকেলে আশুলিয়া প্রেসক্লাবে বসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতা করছিলেন তিনি। এ সময় মানিক নামে এক ব্যক্তি প্রেসক্লাবে এসে তার খোঁজ করতে থাকেন। পরে সাংবাদিক জয় এগিয়ে গেলে তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন ওই ব্যক্তি। একপর্যায়ে গুলি করে ও বোমা মেরে হত্যার হুমকি দিয়ে কিছু বুঝে ওঠার আগেই সটকে পড়েন।

এ ব্যাপারে সাংবাদিক মোজাফ্ফর হোসেন জয় বলেন, পরিবহনে চাঁদাবাজি ও মাদক নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন দুটি প্রচারিত হওয়ার পর ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়। ঢাকা জেলা পুলিশ দ্রুত বিচার আইনে চাঁদাবাজি বন্ধে ডজনখানেক মামলা দায়ের করে, গ্রেফতার করা হয় দুই ডজনেরও বেশি অভিযুক্তকে। আর এতে ক্ষুব্ধ হয়েই তাকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

এদিকে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার হুমকিদাতাকে অবিলম্বে আটক করে শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাইয়ের সাংবাদিকসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।

এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইকবাল হোসেন জানান, সাংবাদিককে হত্যার হুমকির ঘটনায় একটি জিডি করা হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্ত করে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জাগো নিউজ

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত