সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে আবারও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করলেন মিলা

কণ্ঠশিল্পী মিলার সাবেক স্বামী পারভেজ সানজারিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় মামলা করেছেন কণ্ঠশিল্পী মিলা। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) বিকালে সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ মোহাম্মদ জগলুল হোসেনের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন তিনি।

 

এদিন আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। পরে মামলাটি পুলিশের কাউন্টার টেররিজমের সাইবার ইউনিটকে অভিযোগের তদন্ত করে আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

মামলার অন্য দুই আসামিরা হচ্ছেন মিলার প্রাক্তন স্বামী পারভেজ সানজারির ভাই এসএমআর রহমান এবং খান আল আমিন হলেন মামাতো ভাই। বাদীপক্ষের আইনজীবী এইচ এম তানভীর ও বারের বর্তমান সেক্রেটারি আসাদুজ্জামান খান রচি শুনানি করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১৭ সালের ১২ মে আসামি পারভেজ সানজারি সাথে মামলার বাদীর বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক মাস যাওয়ার পর মামলার বাদীকে মানসিক ও শারীরিকভাবে অত্যাচার করতে শুরু করে সানজারি। আসামি পারভেজ সানজারি একজন মাদকাশক্ত ,উচ্ছৃঙ্খল, অনৈতিক চরিত্রের হওয়ার বাদীকে যৌতুকের দাবীতে মারধর করে। এরপর বাধ্য হয়ে ২০১৭ সালের ৫ অক্টোবর উত্তর-পশ্চিম থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও দন্ডবিধির আরেক ধারায় একটি মালমা দায়ের করেন। ওই মামলার পারভেজ সানজারিকে পুলিশ গ্রেফতার করেন। এর কিছুদিন পরে পারভেজ জামিন পান।

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামিগন গত ১৫ জুন সিরাজি ভাই নামের এক ইউটিভব চ্যানেলে একটি ভিডিও প্রকাশ করে। যাতে মিলাকে সন্ত্রাসী পপ-তারকা মিলা শিরোনামে উল্লেখ করা হয়। আসামিগন বাদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য বলে ক্ষান্ত হননি বরং সেই কথাগুলো শেয়ার করে দেশের জনগন ও আইন আদালত রাষ্ট্রপক্ষের বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। গত ২৪ জুন আসামিদের সহযোগিতায় মিলার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর গত  ২ জুন আসামি পারভেজ তার ফেসবুক আইডি থেকে মন্তব্য করেন- কিম জন পিটার হালদার(পিটার) মিলার সহযোগীতায় আমার শরীরে এসিড নিক্ষেপ করে পালিয়ে যায়। সেই ভিডিও ক্লিপেটিতে কিছু স্পষ্ট দেখা যায় না। আসামিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলা দায়ের করার পর প্রতিনিয়ত উপরোক্তভাবে মানহানিকর বক্তব্য প্রদান করছে।

বাদী মামলাটি আমলে গ্রহণ করে আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন।

সারা বাংলা

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত