যশোরের কেশবপুরে সাংবাদিক পরিবারের ওপর ‘জামাল বাহিনীর হামলা’

দৈনিক যুগান্তরের কেশবপুর প্রতিনিধি আজিজুর রহমানের পরিবারের ওপর সন্ত্রাসী জামাল বাহিনীর হামলার নিন্দা ও দোষীদের শাস্তির দাবি করেছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।

১৪ মার্চ রোববার বেলা ১১টায় কেশবপুর প্রেস ক্লাবে এক মতবিনিময় সভায় আওয়ামী লীগ নেতারা আরও বলেন, বারবার তারাও সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন। দলে সন্ত্রাসীদের কোনো স্থান নেই।

মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেস ক্লাবের সভাপতি আশরাফ উজ জামান খান। বক্তব্য রাখেন- আওয়ামী লীগের কেশবপুর শাখার সভাপতি মাস্টার রুহুল আমীন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমীর হোসেন, জেলা পরিষদ সদস্য হাসান সাদেক, ইউপি চেয়ারম্যান কাজী মোস্তাফিজুর রহমান মুক্ত, সমকাল প্রতিনিধি মোতাহার হোসেন, প্রথম আলো প্রতিনিধি দিলীপ মোদক, প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক উৎপল দে,কার্ত্তিক সাহা প্রমুখ।

১২ মার্চ শুক্রবার বিকাল ৩টায় ৬টি মামলার আসামি মধ্যকুলের গণি শেখের পুত্র জামাল হোসেন ও মৃত মজিদ দফাদারের ছেলে জুয়েলসহ ১২-১৩ জনের সন্ত্রাসী সশস্ত্র অবস্থায় যুগান্তর প্রতিনিধি আজিজুর রহমান ও তার পরিবারের ওপর হামলা করে। এ হামলায় যুগান্তর প্রতিনিধির ভাই আমিনুর রহমানসহ দুইজন আহত হয়। এরপর সন্ত্রাসীরা যুগান্তর প্রতিনিধির মাছের খামার দখলের চেষ্টা করে।

ইতোপূর্বে সন্ত্রাসী জামাল বাহিনীর বিরুদ্ধে যুগান্তরে একধিকবার খবর প্রকাশিত হয়েছে। কেশবপুরের একটি ওয়ার্ড থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘু নারী নির্যাতনের শিকার হয়ে অন্যত্র চলে যায়। কেশবপুর প্রতিনিধি এ ঘটনা নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন লেখার জন্য অনুসন্ধান করছিলেন।

কেশবপুর থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এ ঘটনার তদন্ত করছে।

বিশ্বস্তসূত্রে জানা গেছে, একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানে দুইজন জনপ্রতিনিধি জামাল বাহিনীকে আশ্রয় দেয় বলে জানা গেছে। তাছাড়া যুগান্তর প্রতিনিধির পরিবারের ওপর হামলার ঘটনায় শনিবার এলাকার সর্বস্তরের নারী-পুরুষ মানববন্ধন করে ঘটনার প্রতিবাদ করেন।

মানববন্ধনে ভ্যনচালক সমিতির সভাপতি রেজাউল ইসলাম, নাগরিক সমাজের সভাপতি অ্যাডভোকেট আবুবক্কর সিদ্দিকী, রাবেয়া ইকবাল, পৌর কাউন্সিলার কামাল খান, সাংবাদিক তনয়া তাহসিনা জেসমিন বক্তব্য রাখেন।

যুগান্তর

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত