বরগুনায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা

বরগুনা প্রেস ক্লাব নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কটূক্তি করায় মাহবুবুল আলম মান্নু নামে এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর মো. সালেহ। মাহবুবুল আলম মান্নু আমাদের সময়ের বরগুনা জেলা প্রতিনিধি।

 

জানা গেছে, বরগুনার হোমিও ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ কিছু হোমিও ওষুধ নিয়ে পিপিই পরে ৪ জুন বরগুনা প্রেস ক্লাবে হাজির হন। ডাক্তার বলেন, এই হোমিও ওষুধ খেলে করোনা আক্রান্ত হবে না। প্রেস ক্লাবের সভাপতি সঞ্জিব দাস ও সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর মো. সালেহ ওই ডাক্তারকে বিশ্বাস করে তার ওষুধ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগে পোস্ট দেন।

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক তাদের স্ট্যাটাসে আরও উল্লেখ করেন, ডাক্তার আবুল কালাম আজাদের দোকানে করোনার ওষুধ পাওয়া যাবে। ওই স্ট্যাটাসে মাহবুবুল আলম মান্নু লিখেছেন, বরগুনা প্রেস ক্লাবের কর্ণধারদের কত টাকায় বুকিং করেছে ডাক্তার আজাদ, করোনার ওষুধ পাবলিসিটি করতে। এতে প্রেস ক্লাবের সদস্যরা রুষ্ট হয়ে ৫ জুন বরগুনা থানায় মান্নুর বিরুদ্ধে আবু জাফর মো. সালেহ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।

সালেহ  বলেন, বরগুনা প্রেস ক্লাব ঐতিহ্যবাহী আদি সংগঠন। একটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে মানহানিকর পোস্ট দেয়া ঠিক হয়নি মান্নুর।

মাহবুবুল আলম মান্নু  বলেন, হোমিও ওষুধটি নাকি জার্মানির। যদি এই ওষুধে করোনা ভালো হয়, তাহলে জার্মানে করোনায় এতলোক মারা গেল কেন। সরকার অনুমোদনবিহীন ওষুধ প্রেস ক্লাবের কর্তাব্যক্তিরা বিজ্ঞাপন দিয়েছেন। এটা আইনত অপরাধ। আমিও বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।

বরগুনা থানার ওসি তরিকুল ইসলাম অরুণ  বলেন, মামলাটি বুধবার রাতে রেকর্ড করা হয়েছে।

যুগান্তর

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত