ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় হামলায় সাংবাদিক আহত

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলায় অতর্কিত হামলায় এক সাংবাদিক ‘গুরুতর আহত’ হয়েছেন।

 

আলফাডাঙ্গা থানার ওসি মো. ওয়াহিদুজ্জামান জানান, ৬ মে বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার পবনবেগ পূর্বপাড়া নতুন মসজিদ এলাকায় এই হামলা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

আহত সেকেন্দার আলমকে (৪২) রাতেই ফরিদপুর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে আলফাডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. নাজমুল হাসান জানিয়েছেন।

সেকেন্দার আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, সাপ্তাহিক আমাদের আলফাডাঙ্গা পত্রিকার সম্পাদক-প্রকাশক ও দৈনিক ভোরের পাতা নামে একটি পত্রিকার আলফাডাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি। উপজেলার গোপালপুর গ্রামের মোসলেম শেখের ছেলে তিনি।

পরিবারের সদস্যরা জানান, সেকেন্দার বাড়ি থেকে ইফতার করে মোটরসাইকেলে করে স্থানীয় পবনবেগ বাজারে যাচ্ছিলেন। পথে তার মোবাইল ফোনে কল আসে। তিনি মোটরসাইকেল থামিয়ে কথা বলার সময় পেছন থেকে এসে কয়েকজন অতর্কিতে হামলা চালায়। পরে পথচারীরা তাকে আলফাডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়।

স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নাজমুল হাসান বলেন, “গুরুতর আহত অবস্থায় সেকেন্দারকে হাসপাতালে আনা হয়। তার মাথায় গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল।

“প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।”

খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ।

ওসি ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, “বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। হামলার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত