পুলিশ হেফাজতে যুবককে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ

সিলেটের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে রায়হান আহমদ (৩৪) নামে এক যুবককে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভোর রাতে পুলিশ হেফাজত থেকে ফোন করে তাকে ছাড়িয়ে নেওয়ার জন্য বাবার কাছে টাকা চেয়েছিল রায়হান। এরপরই তার মৃত্যু হওয়ায় পুলিশের হেফাজতে কী করে এটা হলো তা নিয়ে দেখা দিয়েছে নানা প্রশ্ন। তার পা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে রয়েছে আঘাতের চিহ্ন। এমনকি তার হাতের নখ উপড়ানো ছিল। প্রথম দিকে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছিনতাইকালে গণপিটুনিতে রায়হানের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করলেও নির্যাতনের অভিযোগ ওঠার পর ঘটনাটি তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন তারা। রবিবার (১১ অক্টোবর) ভোরে এ ঘটনা ঘটে।

রায়হান সিলেট নগরীর আখালিয়া এলাকার নেহারিপাড়ার গুলতেরা মঞ্জিলের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে।

এদিকে রবিবার বিকাল ৩টার দিকে ময়নাতদন্ত শেষে নিহতের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ। এরপর এশার নামাজের পর জানাজা শেষে তার লাশ পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়।

এ ব্যাপারে সিলেট সিটি করপোরেশনের ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মখলিছুর রহমান কামরান বলেন, পুলিশ হেফাজতেই রায়হানের মৃত্যু হয়েছে এটা ইতোমধ্যে প্রতীয়মান। যখন ভোর ৪টা ২০ মিনিটে রায়হান তার পিতাকে ফাঁড়ি থেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার জন্য টাকা চেয়ে ফোন করেছে, তাহলে এর আগে তার ওপর নির্যাতন হয়েছে। পুলিশ হেফাজতে থেকে রায়হান ফোন দিয়েছে বিষয়টি পুলিশেরও জানা। এমনকি তার অবস্থান সম্পর্কেও সে পিতাকে জানায়।

তিনি বলেন, পুলিশ দাবি করছে সে ছিনতাই করার সময় গণপিটুনিতে মারা গেছে। তাহলে পুলিশ প্রথমে হাসপাতালে না নিয়ে ফাঁড়িতে নিয়ে গেলো কেন?

বাংলাট্রিবিউন

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত