তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’ নিষিদ্ধ

১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারতের অযোধ্যায়  হিন্দুদের হাতে  বাবরি মসজিদ ধ্বংস ও জাতিগত দাঙ্গার জের ধরে বাংলাদেশেও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় একটি হিন্দু পরিবারের টিকে থাকার লড়াইকে উপজীব্য করে তসলিমা নাসরিন লেখেন ‘লজ্জা’ উপন্যাস।১৯৯৩ সালে প্রকাশিত হয় উপন্যাসটি। প্রকাশিত হবার কিছুদিনের মধ্যেই ধর্মান্ধ গোষ্ঠী এবং সরকারের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। ১৯৯৩ সালের ১১ জুলাই বইটিকে নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ সরকার।

সরকারি তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, ‘‘জনমনে বিভ্রান্তি ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অঙ্গনের বিঘ্ন ঘটানো এবং রাষ্ট্রবিরোধী উসকানিসূলক বক্তব্য প্রকাশের জন্য নিষিদ্ধ করা হলো তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’ উপন্যাসটি।’’

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত