ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় সাংবাদিক শফিকুলের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নিয়েছেন আদালত। রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় এ মামলা করা হয়। আগামী ২০ অক্টোবর অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য করা হয়েছে।

 

ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন ৭ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার এই আদেশ দেন। প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ওই ট্রাইব্যুনালের পেশকার শামীম আল মামুন।

মিথ্যা তথ্য দিয়ে বানোয়াট প্রতিবেদন তৈরির অভিযোগে গত বছরের ৯ মার্চ ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল, মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীসহ ৩২ জনের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা নগর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন মাগুরা-১ আসনের সাংসদ সাইফুজ্জামান শেখর।

ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলামের আইনজীবী জায়েদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, এ মামলায় সম্প্রতি সাংবাদিক শফিকুল ইসলামকে একমাত্র অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। মামলা থেকে মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীসহ অন্যদের অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করা হয়। আদালত পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে অভিযোগ গঠনে শুনানির দিন ধার্য করেন।

আইনজীবী জায়েদুর রহমান বলেন, সাংবাদিক শফিকুলের বিরুদ্ধে হাজারীবাগ থানায় আরও একটি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা রয়েছে। ওই মামলায়ও শফিকুল এজাহারভুক্ত আসামি। আদালত পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। মামলাটি বর্তমানে সাইবার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন।

গত বছরের ১০ মার্চ রাজধানীর বকশীবাজার এলাকা থেকে নিখোঁজ হন ফটোসাংবাদিক শফিকুল। এরপর গত ৩ মে বেনাপোলে তাঁর খোঁজ মেলে। জামিনে মুক্তি পান গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর।

প্রথম আলো

 

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত