চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালের সিইওকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট, ডিজিটাল আইনে গ্রেফতার ১

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

 

রোবার (১৮ জুলাই) ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে ঢাকার রূপনগরের ইস্টার্ন হাউজিংয়ে সাজ্জাত হোসেনের বোন শামীমা আক্তারের বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) হাফিজ আক্তার বলেন, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) থেকে সাজ্জাত হোসেনকে গ্রেফতারের জন্য একটি রিকুইজিশন পাঠানো হয়েছিলো। সেই রিকুইজিশনের ভিত্তিতে আমরা তাকে গ্রেফতার করেছি। তাকে সিএমপির কাছে হস্তান্তর করা হবে।

তার বোন শামীমা আক্তার জানান, কাল রাতে সাজ্জাদ আমার বাসায় আসে। ডিনার করে ঘুমিয়ে পড়ে। এরইমধ্যে রাত সাড়ে তিনটার দিকে সিভিলে ডিবির চারজন লোক আসে। আর রূপনগর থানার এসআই সুমন আসে পোশাক পরে কয়েকজন পুলিশ নিয়ে। তারা সাজ্জাদকে যেতে বললে তিনিও তাদের সাথে কোনো কথা না বলে চলে যান।

তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নেজাম উদ্দীন। তিনি বলেন, বিষয়টি আমাদের নলেজে নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি।

উল্লেখ্য, গত ১৩ জুলাই চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালের সিইও ডা. বিদ্যুত বড়ুয়াকে নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার ঘটনায় সাতকানিয়া ও কোতোয়ালী থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয় সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে।

মামলার এজহারে ‘ভুয়া জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ! আইনানুগ ব্যবস্থা চাই…’ শিরোনামে সাজ্জাতের দেওয়া ফেসবুক পোস্টের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। এ অপরাধে সাজ্জাতের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫ (২), ২৯ (১), ৩১ (২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

আমাদের সময়

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত