চট্টগ্রামে শিক্ষা উপমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস, যুবক গ্রেফতার

চট্টগ্রামের কোতোয়ালী আসনের সংসদ সদস্য ও শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন এক যুবক। তাতে উপমন্ত্রীর মানহানি হয়েছে অভিযোগ এনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন ওয়ার্ড পর্যায়ের ছাত্রলীগের এক নেতা।

 

এ মামলায় ১৫ জুলাই বুধবার নগরের বাকলিয়া থানার শাহ আমানত সেতু এলাকা থেকে ওই যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার এনামুল হক বাকলিয়া থানার কালামিয়া বাজার এলাকার মো. শরীফের ছেলে। তার বড় ভাই বাকলিয়া থানা আওয়ামী লীগের সদস্য। দুই ভাই নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে স্থানীয় রাজনীতিতে পরিচিত।

বাকলিয়া থানার ওসি নেজাম উদ্দিন বলেন, ‘শিক্ষা উপমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে মানহানিকর স্ট্যাটাস দেওয়ায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের হয়। সে মামলার আসামি এনামুল হককে গ্রেফতার করা হয়েছে।’

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত রোববার সকালে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও স্থগিত সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী চমেক হাসপাতালে দুটি ন্যাজাল ক্যানুলা দিতে যান। সেখান থেকে ফেরার সময় ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষের বিষয়ে উপমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া নিয়ে স্থানীয় একটি দৈনিকে নিউজ প্রকাশিত হয়। নিউজটি ফেসবুকে শেয়ার করে শিক্ষা উপমন্ত্রীকে ‘ভাইপুত’ ও তার সঙ্গে হাসপাতালে যাওয়া অনুসারীদের ‘টোকাই’ উল্লেখ করে স্ট্যাটাস দেন এনামুল। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষা উপমন্ত্রীর মানহানি করার অভিযোগে এনে এনামুল হকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন বাকলিয়া ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল উদ্দিন রুবেল।

সমকাল

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত