চট্টগ্রামে ছেলে ধরা নিয়ে গজল গেয়ে ডিজিটাল আইনে গ্রেফতার ১

চট্টগ্রামে ছেলে ধরা গুজব নিয়ে গজল গেয়ে ফেসবুকে আপলোড করায় আলমগীর বিন কবির (৩৪) নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

৩১ জুলাই বুধবার রাতে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার নাজিরহাট পৌরসভার হাসপাতাল রোডে বদিউল আলমের বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত শিল্পী আলমগীর বিন কবির ফটিকছড়ি উপজেলার চাড়ালিয়াহাট এলাকার কবির আহমদের ছেলে। আলমগীর এবং তার সহযোগীরা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গজল পরিবেশন করেন। নাজিরহাট পৌরসভায় সংগঠনটির একটি কার্যালয় রয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকালে এ নিয়ে নগরীর হালিশহরে জেলা পুলিশ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) একেএম এমরান ভূঁইয়া।

সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা,মহিউদ্দিন মাহমুদ সোহেল ও আবদুল্লাহ আল মাসুম উপস্থিত ছিলেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার একেএম এমরান ভূঁইয়া জানান,সম্প্রতি ফেসবুকের মাধ্যমে পুলিশের কাছে ৫ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ আসে।সেখানে দেখা যায়,আলমগীর পদ্মাসেতু, ছেলেধরা,কল্লাকাটার গুজব ছড়িয়ে এলাকার শিশু-কিশোরদের স্কুল-মাদ্রাসায় একা না পাঠানো সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য দিয়ে গজল পরিবেশন করছেন।

পাশাপাশি মিথ্যা,বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে গজল বানিয়ে সেটা পরিবেশন করে ভিডিও করে ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছেন আলমগীর ও তার সহযোগীরা।সেটি ফেসবুকে কয়েক হাজারবার শেয়ার হয়েছে।এরা নবজাগরণ শিল্পীগোষ্ঠী নামে একটি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত।

চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা যুগান্তরকে জানান,আলমগীরের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।তার আরও কয়েকজন সহযোগী রয়েছে। তাদেরও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

যুগান্তর

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত