গাজীপুরে সাংবাদিককে নিউজ করার ‘সাধ মিটিয়ে দেওয়ার’ হুমকি

সংবাদ প্রকাশের জের ধরে গাজীপুরে সাঙ্গোপাঙ্গ নিয়ে এক সাংবাদিককে হেনস্তা ও সংবাদ প্রকাশের ‘সাধ মিটিয়ে দেওয়ার’ হুমকির অভিযোগ উঠেছে র্যাবের পরিচয় দিয়ে প্রতারণাকারী এক নারীর বিরুদ্ধে।

 

২৬ এপ্রিল সোমবার দুপুরে গাজীপুর মহানগর বাসন চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় একটি দৈনিকের জেলা প্রতিনিধি মো. আশিকুর রহমানকে এ হুমকি দেয়া হয়।

অভিযুক্ত প্রতারক রিনা আক্তার (৩০) গাছা থানার বাসিন্দা রাশিদুল ইসলামের স্ত্রী। এ ঘটনায় সোমবার রাতে গাজীপুরের বাসন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী আশিকুর।

জিডি সূত্রে এবং ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ২১ মার্চ র্যাবের পরিচয় দিয়ে গাজীপুর মহানগরের মোগরখাল এলাকায় একটি খাবার হোটেলে চাঁদাবাজি করতে গেলে রিনা আক্তারকে পুলিশে ধরিয়ে দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ বাদী হয়ে বাসন থানায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে এবং আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠায়। ওই সময় বেশকিছু গণমাধ্যমে এ ব্যাপারে সংবাদ প্রচার হয়।

সম্প্রতি রিনা আক্তার আদালত থেকে জামিনে বেরিয়ে আসেন। গত সোমবার বাসন চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় চান্দনা স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে সাঙ্গোপাঙ্গ নিয়ে সাংবাদিক আশিকের ওপর চড়াও হন তিনি। এ সময় তাকে অকথ্য গালিগালাজ করেন রিনা আক্তার। তবে দ্রুত লোক জমায়েত হলে ওই সাংবাদিককে হত্যার হুমকি ও সংবাদ প্রকাশের ‘সাধ মিটিয়ে দেয়ার’ হুমকি দিয়ে স্থান ত্যাগ করেন তিনি।

এ ব্যাপারে বাসন থানায় দায়েরকৃত সাধারণ ডায়েরি ও র্যাব পরিচয়ে প্রতারণার দায়ে দায়েরকৃত মামলার ব্যাপারে নিশ্চিত করেছেন বাসন থানার ওসি মোহাম্মদ কামরুল ফারুক। সাংবাদিককে হেনস্তা ও হুমকি প্রদানের ঘটনায় দ্রুত আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করার আশ্বাসও দেন তিনি।

যুগান্তর

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত