গাইবান্ধায় নির্যাতনের গুজব ছড়ানোর অভিযোগে ডিজিটাল আইনে গ্রেফতার ১

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সদ্য বিলুপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনের গুজব ছড়ানোর অভিযোগে রানা মণ্ডল (২৮) নামের এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার ক্রাইম বিভাগ। ২৮ এপ্রিল বুধবার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. নাজমুল ইসলাম  বলেন, রানা মণ্ডল বেশ কিছু দিন ধরে ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেজ থেকে হেফাজত নেতা-কর্মীদের রিমান্ডে নির্যাতনের মনগড়া, আক্রমণাত্মক, মিথ্যা, ভীতি প্রদর্শক, মানহানিকর ও ধর্মীয় উসকানিমূলক গুজব রটিয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর চেষ্টা করছিলেন। প্রযুক্তিগত সহায়তায় রানা মণ্ডলকে শনাক্ত করে গোবিন্দগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়।

সিটিটিসি সূত্র জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রানা মণ্ডল ইউটিউব চ্যানেল হলিটিভি পরিচালনা করেন বলে জানান। তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে সংশ্লিষ্ট ভিডিওসহ একই রকম ছয় শতাধিক মনগড়া ভিডিও পাওয়া গেছে। এ রকম আরও একাধিক ইউটিউব চ্যানেল তিনি পরিচালনা করেন বলে জানা গেছে। তাঁর নিজের নামে পরিচালিত ‘রানা স্টুডিওতে’ হাফেজ মো. আব্দুর রহিম শেরপুরীর (৩৫) মনগড়া ও উসকানিমূলক ভিডিওগুলো ধারণ করতেন। পরে ওই ভিডিওর সঙ্গে অন্যান্য ভিডিওর কাটপিস সম্পাদনা করে প্রচার করা হতো।

সিটিটিসির কর্মকর্তারা জানান, রানা মণ্ডল ও আব্দুর রহিম শেরপুরীর বিরুদ্ধে রমনা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়েছে। শেরপুরীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।

প্রথম আলো

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত