খুলনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় সাংবাদিক সবুর রানা কারাগারে

খুলনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় সাংবাদিক এম এ সবুর রানাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (০৩ জুন) খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সবুর রানা জামিনের আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান বিচারক শাহীদুল ইসলাম।

 

সবুব রানা রামপাল উপজেলার সিংগড় ঘুনিয়ার মৃত ডা. আজিজ মোল্লার ছেলে। তিনি যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক লোকসমাজের রামপাল প্রতিনিধি ও রামপাল প্রেসক্লাবের সভাপতি।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ এপ্রিল এনটিভির খুলনা প্রতিনিধি আবু তৈয়ব মুন্সির ব্যবহৃত ফেসবুক আইডি থেকে খুলনা সিটি মেয়রের নাম উল্লেখ করে একটি স্ট্যাটাস দেওয়া হয়। যে কারণে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হন বলে দাবি করেন মেয়র।

ওই ঘটনার পর মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ২০ এপ্রিল খুলনা থানায় দুইজন সাংবাদিকের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। ওই দিন রাতে এনটিভির খুলনা প্রতিনিধি আবু তৈয়ব মুন্সিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ২১ দিন কারাগারে থাকার পর জামিনে মুক্ত হন তিনি।

বৃহস্পতিবার মামলার অপর আসামি সাংবাদিক সবুর রানা জামিনের জন্য আদালতে হাজির হন। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এর বিচারক শাহীদুল ইসলাম তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।

আসামিপক্ষের আইনজীবী বেলাল হোসেন বলেন, জামিনের জন্য আবেদন করলে নিম্ন আদালত নামঞ্জুর করেন। এজন্য উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করবো।

বাংলা ট্রিবিউন

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত