ওসির দুর্নীতির রিপোর্ট প্রকাশের জেরঃ যুগান্তরের ৫ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা

ঢাকার নবাবগঞ্জের ওসি মোস্তফা কামালের অবৈধ সম্পদ অর্জন নিয়ে দৈনিক যুগান্তরের প্রকাশিত প্রতিবেদনের জেরে দৈনিকটির পাঁচ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে। 

১৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দোহার থানায় মামলাটি করেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. পলাশ মিয়া।

মামলায় দৈনিক যুগান্তরের নবাবগঞ্জ প্রতিনিধি আজহারুল হক, কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি আবু জাফর, আশুলিয়া প্রতিনিধি মো. মেহেদী হাসান মিঠু, ধামরাই প্রতিনিধি শামীম খান এবং গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি এসএম হুমায়ুন কবীরকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে দোহার থানার ডিউটি অফিসার এএসআই আবু সাঈদ যুগান্তরকে বলেন, ‘মামলার বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’

এদিকে মামলার পর যুগান্তরের কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি আবু জাফরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার তাকে গ্রেফতার করে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ।

গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তবে তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি থানা প্রাঙ্গণে রয়েছে বলে স্বজনরা জানিয়েছেন।

আবু জাফরের স্ত্রী ফাতিমা আক্তার পপি যুগান্তরকে জানান, মঙ্গলবার বিকাল থেকে তার স্বামীর কোনো খোঁজ পাচ্ছিলেন না। তার মুঠোফোনটি বন্ধ রয়েছে। পরে তিনি থানায় জিডি করতে যান। কিন্তু পুলিশ জিডি নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এরপর বেরিয়ে আসার সময় থানা প্রাঙ্গণে দেখেন স্বামীর মোটরসাইকেলটি রাখা আছে।

পরে পুলিশ ও স্থানীয় সাংবাদিকদের মাধ্যমে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত হন পপি।

এ বিষয়ে জানতে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি শাহ জামানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে যুগান্তরের পরিচয় পেয়ে তিনি সংযোগটি কেটে দেন।

যুগান্তর

সেন্সরশিপের খড়গ

স্বাধীন বাংলাদেশে চলচ্চিত্র, টিভি নাটক, মঞ্চ নাটকের উপর বিভিন্ন সময় সরকারি ও বেসরকারি সেন্সরশিপের তথ্য উপাত্ত দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিস্তারিত

লেখার জন্য কারাবন্দী

ফেসবুকে লেখালেখির জন্য জেলে আছেন প্রচুর মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়েছেন, আছেন এমন মানুষও। তাদের সম্পর্কে জানুন।
বিস্তারিত

বিচারহীনতার বাংলাদেশ

বিচার হচ্ছে না নিকট অতীতের কয়েকশ চাঞ্চল্যকর মামলার। যেসব মামলার সম্ভাব্য আসামী প্রভাবশালী রাজনীতিক অথবা ব্যবসায়ী অথবা ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা কেউ।

বিস্তারিত

এখন কী অবস্থায় আছে?

ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ডজনখানেক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সেসব গ্রাম, গ্রামের মানুষেরা এখন কেমন আছেন?
বিস্তারিত